চাকরিজীবীদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং পেশাটি কেমন? এই প্রশ্নের ভিন্ন ভিন্ন উত্তর হবে। কারন, আপনি কোন ধরনের জবে আছেন বা আপনার কাজের ধরন কি তার উপর নির্ভর করবে আপনার জন্য ফ্রিল্যান্সিং পেশা হিসেবে ভাল হবে কিনা।
আমারা সবাই জানি বিশেষ করে সরকারি চাকরিজীবীদের অফিসে সকাল ১০ থেকে ৫ বা ৬ টা সময়ের পরে তাদের অনেক সময় তারা পান। কিন্তু সরকারি চাকুরিই করেন তবে তিনি ব্যাংকে জব করেন সেক্ষেত্রে ৯-৫ টার পরেও তাহকে বেশিরভাগ সময় অফিসের কাজে ব্যাস্ত থাকতে হয়। এই ক্ষেত্রে শিক্ষক শ্রেণিরা তুলনামূলক বেশি সময় পেয়ে থাকেন।
সে যাই হোক এই বাহিরেও অনেকে আছেন অফিস টাইমের পরে পর্যাপ্ত সময় পেয়ে থাকেন কিছু করার বা নতুন কিছু স্কিল ডেভেলপমেন্ট করার। তাদের জন্য বিকল্প আয়ের একটি উৎস হতে পারে ফ্রিল্যান্সিং।
চাকরির পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং করার সুবিধা সমূহ
১। বাড়তি আয়ের সুযোগ তৈরি হয়।
২। অর্থনৈতিক স্বাধীনতা আনা সম্ভব হয়।
৩। নতুন স্কিল ডেভেলপ করার যায়।
৪। ফ্রিল্যান্সিং এ বিভিন্ন ধরণের কাজের সুযোগ থাকে। এর ফলে একঘেয়েমি দূর করে নতুন নতুন কাজের অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন।
৫। যে কোন সময় বা পার্ট ভাবে কাজ করা যায়।
৬। ফ্রিল্যান্সিং আপনাকে কর্ম-জীবনের ভারসাম্য আনতে সাহায্য করবে।
৭। চাকরির বেতনের পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং থেকে অতিরিক্ত আয়ের মাধ্যমে আপনি আর্থিকভাবে আরও স্বচ্ছল হতে পারবেন।
চাকরিজীবীদের জন্য কোন কোন স্কিল শেখা উচিৎ?
চাকরিজীবীদের জন্য বেশকিছু কাজ আছে যেগুলির মধ্যে থেকে যে কোন একটি শিখতে পারেন। যেমনঃ
১/ ওয়েব ডিজাইন ইন ওয়াডপ্রেস
২/ ওয়েব ডিজাইন ইন শপিফাই
৩/ ডিজিটাল মার্কেটিং
৪/ সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজশন বা এসইও
৫/ আর্টিকেল রাইটিং বা ব্লগ লেখা লেখি
৬/ ডাটা এন্ট্রি
৭/ লিড জেনারেশন
৮/ ভিডিও এডিটিং এবং ইউটিউব মার্কেটিং
আরও পড়ুন
way. Handwritten book