কনটেন্ট রাইটিং হল এমন এক ধরণের রাইট আপ যা কোন ওয়েবসাইট বা পেজ বা কোন পণ্য বা বিষয়ের বিস্তারিত বিবরণ প্রকাশ করে। অনেক একে আর্টিকেল রাইটিং ও বলে থাকে । যেমন আপনি যদি ইন্টারনেটে কোন প্রডাক্ট বা কোন বিষয় নিয়ে সার্চ করেন তাহলে যে বিবরণ গুলো পান সেগুলোই হল কনটেন্ট ।
সহজ কথায় কনটেন্ট রাইটিং হল কোন বিষয়ের উপর ৩০০-১০০০ বা ২০০০ বা ততোধিক শব্দের লেখা তৈরি করা যা কোথাও থেকে কপি না করে পুরোটাই নিজের ভাষায় লেখা।
অবশ্যই ভাল মানের কন্টেন্টের প্রচুর চাহিদা রয়েছে । লেখালেখি করে ২০-৩০ হাজার টাকা আয় করা খুব কঠিন কিছু না । বাংলাদেশের অনেকেই ৫০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা আয় করছে । অনেকেই কোথায় কিভাবে কি করতে হবে সেটা ভালভাবেই জানে এবং সেভাবে আয়ও করছে । পেশা হিসেবে অনলাইন প্রফেশন একটি প্রতিষ্ঠিত খাত। অনলাইন পেশাজীবীদের মধ্যে কিছু এলিট প্রফেশন আছে। কনটেন্ট রাইটার প্রফেশনটিকে এলিট শ্রেণীতে ধরা হয়। আয়ের দিক থেকেও তারা সামনের কাতারে। তাই পেশা হিসেবে কনটেন্ট রাইটিং একটা লোভনীয় প্রফেশনই বলা যায়। সবচেযে বড় বিষয় হচ্ছে, কনটেন্ট রাইটিং শেখার জন্য আপনাকে লম্বা সময় দিতে হবে না। বরং স্বল্প সময়ে আপনি বিষয়টি শিখে নিতে পারেন। সবকিছু বিবেচনা করেই কনটেন্ট রাইটিং এখন অনেক জনপ্রিয় এবং প্রয়োজনীয় একটি স্কিল।
পড়াশোনার পাশাপাশি আইটি কাজের বাস্তবমুখী শিক্ষা একজন শিক্ষার্থীর বর্তমান এবং ভবিষ্যতকে উজ্জ্বল করবে এবং বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা বা কাজের সুযোগ করে দিবে এতে কোন সন্দেহ নেই। বরং পড়াশোনার পাশাপাশি অনেক শিক্ষার্থী বিভিন্ন খন্ডকালিন কাজ করতে চান। আইটি কোন কাজে দক্ষ হলে একজন শিক্ষার্থী পড়াশোনার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মার্কেটে কাজ করতে পারেন এবং নিজের পড়াশোনার খরচ নিজেই বহন করতে পারেন।
অনেক শিক্ষিত গৃহিণী গৃহস্থালির কাজের পাশাপাশি কোন কাজ করে আয় করতে চান। কিন্তু তারা চাইলেও নানা সমস্যার কারণে কোন চাকুরী বা ব্যাবসায় যুক্ত হতে পারেন না। তাদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং হতে পারে সবচেয়ে উপযুক্ত একটি মাধ্যম। একজন গৃহিণী আইটি দক্ষতা অর্জন করে প্রতিদিন বা সুবিধা মত সময়ে কাজ করে আয় এবং নিজের একটি পরিচয় তৈরি করতে পারেন।
বর্তমানে চাকুরী করে অনেকেই হয়তো নিজের সকল প্রয়োজন মেটাতে হিমিশিম খাচ্ছে। অনেকে হয়তো চাকুরীই করতে চাচ্ছেন না, নিজের কিছু করতে চাচ্ছেন। অনেকে হয়তো চাকুরীর পরের সময় গুলো কাজে লাগাতে চাচ্ছেন। প্রতিদিন ৩/৪ ঘণ্টা সময় দিলে স্টাডিটেক এর যে কোন আইটি কোর্সের মাধ্যমে কাজ শিখে ফ্রিল্যান্সিং করে আপনার বাড়তি আয়ের চাহিদা মেটানো সম্ভব।
আপনি যে কোন ব্যাবসা করেন না কেনো, আপনার বিভিন্ন আইটি কাজের প্রয়োজন হবেই। আপনার নিজের যদি ভালো কাজের আইডিয়া থাকে তবে সেটা অন্যের মাধ্যমে সফলভাবে সম্পন্ন করতে পারবেন। কিন্তু আপনি নিজে যদি কোন আইটি দক্ষতা না রাখেন, তাহলে বর্তমান সময়ে যে কোন ব্যাবসা বা নতুন কোন আইডিয়া নিয়ে কাজ করলে সাফল্য অর্জন করা খুবই কঠিন হয়ে যাবে।
শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন টপিক ক্লাসের পরেও আরো বিস্তারিত জানতে চায়। ক্লাসে দেয়া এ্যাসাইনমেন্ট করার সময় কোন জায়গায় আটকে যেতে পারে। এই সময় একটু সাপোর্ট হলে তারা কাজ সফলভাবে সম্পন্ন করতে পারেন। আবার কোর্স শেষে ক্লায়েন্ট এর কাজ করার সময়েও সাপোর্ট প্রয়োজন হয়। তাই স্টাডিটেক তার সকল শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ সাপোর্ট ব্যাবস্থার আয়োজন রেখেছে। এই সাপোর্ট লাইফটাইম সম্পুর্ন বিনামূল্যে প্রদান করা হবে।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে শিক্ষার্থীরা নির্ধারিত সাপোর্ট লিঙ্কে ক্লিক করে সাপোর্ট প্ল্যাটফর্মে জয়েন করতে পারবেন এবং সেখানে মেন্টর থাকবেন লাইভ সাপোর্ট দেওয়ার জন্য। নিজের স্ক্রিন শেয়ার করে বা স্কাইপ কলের মাধ্যমেও মেন্টর সাহায্য করবে।
স্টাডিটেক এর যে কোন শিক্ষার্থী, সে অনলাইন লাইভ কোর্সের হোক কিংবা অফলাইন কোর্সের হোক। স্টাডিটেক এর যে কোন ক্যাম্পাসে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫ টা পর্যন্ত সাপোর্টের জন্য আসতে পারবেন। ক্যাম্পাসে সাপোর্ট সেন্টারে বসে মেন্টর এর কাছ থেকে সরাসরি কাজ বুঝে নেওয়া যাবে।
অর্থহীন লেখা যার মাঝে আছে অনেক কিছু। হ্যাঁ, এই লেখার মাঝেই আছে অনেক কিছু। যদি তুমি মনে করো, এটা তোমার কাজে লাগবে, তাহলে তা লাগবে কাজে। নিজের ভাষায় লেখা দেখতে অভ্যস্ত হও। মনে রাখবে লেখা অর্থহীন হয়, যখন তুমি তাকে অর্থহীন মনে করো; আর লেখা অর্থবোধকতা তৈরি করে, যখন তুমি তাতে অর্থ ঢালো। যেকোনো লেখাই তোমার কাছে অর্থবোধকতা তৈরি করতে পারে, যদি তুমি সেখানে অর্থদ্যোতনা দেখতে পাও। …ছিদ্রান্বেষণ? না, তা হবে কেন?
নতুন শিক্ষার্থীদের জন্য ফাইভার মার্কেটপ্লেস খুবই জনপ্রিয়। কারন এখানে নতুনরা সহজেই ছোট ছোট কাজ দিয়ে নিজের ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করতে পারেন। এখানে কাজের নির্দিষ্ট প্যাকেজ বা গিগ করা থাকে যা ক্ল্যায়েন্ট এবং ফ্রিল্যান্সার উভয়ের জন্যই সুবিধাজনক। শুধু ছোট কাজ নয়, পর্যায়ক্রমে এখানে বড় বড় কাজ ও পেতে শুরু করেন ফ্রিল্যান্সার রা। আমাদের শিক্ষার্থীরা গড়ে প্রতি মাসে প্রায় ৪০০ ডলার এর মতো আয় করে থাকেন।
আপওয়ার্ক একটি বড় আন্তর্জাতিক কাজের বাজার। এখানে বড় বড় কোম্পানি গুলো আউটসোর্সিং করে কাজ করায়। আমাদের অনেক শিক্ষার্থী এই মার্কেটে টপ রেটেড ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করছেন। তুলনামূলক এখানে কাজের মূল্য একটু বেশী পাওয়া যায়।
বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে ভালো মানের কাজ সরবরাহ করার ফলে আমাদের শিক্ষার্থীদের সাথে ক্লায়েন্ট এর অনেক ভালো সম্পর্ক তৈরি হয়ে যায়। মার্কেটপ্লেসের বাইরেও সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে অনেক ক্লায়েন্ট এর কাজ করে থাকেন আমাদের শিক্ষার্থীরা। এর ফলে অনেক ক্ল্যায়েন্ট মাসিক চুক্তি করে কাজ করায় যেটা চাকুরীর মতো। আমাদের শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশে বসেই সেই সকল ক্লায়েন্ট দের ফুল টাইম বা চুক্তিবদ্ধ কাজ করে থাকেন যাকে বলা হয় রিমোট জব। রিমোট জবে একজন ফ্রিল্যান্সার গড়ে মাসে ৮০০ থেকে ১০০০ ডলার করে থাকে।
আন্তর্জাতিক বাজার ছাড়াও বাংলাদেশেও কিন্তু আইটির বিভিন্ন কাজ থাকে। মূলত দেশীয় ছোট এবং মাঝারী ব্যাবসায়ি প্রতিষ্ঠান গুলো আউটসোর্সিং করেই কাজ করায়। আমাদের অনেক শিক্ষার্থী এরকম লোকাল অনেক কাজ করে থাকেন। এখন মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে সহজেই পেমেন্ট নেওয়া যায়। আবার চাইলে সরাসরি কথা বলেও অনেকে লোকাল বিভিন্ন প্রজেক্টে কাজ করছেন। এখানে সুবিধা হচ্ছে কাউকে কোন কমিশন দিতে হয় না যেটা উপরের সকল মাধ্যমেই প্রযোজ্য।
আন্তর্জাতিক বাজার ছাড়াও বাংলাদেশেও কিন্তু আইটির বিভিন্ন কাজ থাকে। মূলত দেশীয় ছোট এবং মাঝারী ব্যাবসায়ি প্রতিষ্ঠান গুলো আউটসোর্সিং করেই কাজ করায়। আমাদের অনেক শিক্ষার্থী এরকম লোকাল অনেক কাজ করে থাকেন। এখন মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে সহজেই পেমেন্ট নেওয়া যায়। আবার চাইলে সরাসরি কথা বলেও অনেকে লোকাল বিভিন্ন প্রজেক্টে কাজ করছেন। এখানে সুবিধা হচ্ছে কাউকে কোন কমিশন দিতে হয় না যেটা উপরের সকল মাধ্যমেই প্রযোজ্য।
অর্থহীন লেখা যার মাঝে আছে অনেক কিছু। হ্যাঁ, এই লেখার মাঝেই আছে অনেক কিছু। যদি তুমি মনে করো, এটা তোমার কাজে লাগবে, তাহলে তা লাগবে কাজে। নিজের ভাষায় লেখা দেখতে অভ্যস্ত হও। মনে রাখবে লেখা অর্থহীন হয়, যখন তুমি তাকে অর্থহীন মনে করো; আর লেখা অর্থবোধকতা তৈরি করে, যখন
অর্থহীন লেখা যার মাঝে আছে অনেক কিছু। হ্যাঁ, এই লেখার মাঝেই আছে অনেক কিছু। যদি তুমি মনে করো, এটা তোমার কাজে লাগবে, তাহলে তা লাগবে কাজে। নিজের ভাষায় লেখা দেখতে অভ্যস্ত হও। মনে রাখবে লেখা অর্থহীন হয়, যখন তুমি তাকে অর্থহীন মনে করো; আর লেখা অর্থবোধকতা তৈরি করে, যখন
মূলত যে কোন ডিভাইস যেমন ডেস্কটপ কম্পিউটার, ল্যাপটপ, মোবাইল কিংবা ট্যাব থেকেও আমাদের অনলাইন লাইভ ক্লাসে যোগ দিতে পারবেন। কিন্তু কাজ করার জন্য আপনার কম্পিউটার থাকা বাধ্যতামূলক। সর্বনিম্ন ৪ জিবি র্যাম এবং Core i3 প্রসেসর হলে কোর্সের কাজ গুলো করতে পারবেন। কিন্তু এর থেকে বেশী গতিসম্পন্ন কম্পিউটার হলে আপনার কাজ করতে সুবিধা হবে, কিন্তু বাধ্যতামূলক নয়।
আপনার কোন প্রশ্ন থাকলে বা কোন কিছু জানার থাকলে নির্দিধায় নিচের ফর্মটি পূরণ করুন। আমাদের দক্ষ প্রতিনিধি আপনাদের সকল প্রশ্নের সঠিক তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করবেন। মাঝে মধ্যে আমাদের প্রতিনিধি রা ব্যাস্ত থাকার কারণে আপনার প্রশ্নের উত্তর পেতে দেরি হলে আমরা তার জন্য আন্তরিক ভাবে দুঃখিত। ততক্ষণে আপনি আমাদের ফেইসবুক পেইজ এবং ফেইসবুক গ্রুপ দেখতে থাকুন।
Dudu Market, Goderpara Bazar. Bogra. Bangladesh
01756766062, 01827652103
studytechbd@gmail.com