ইউটিউব মার্কেটিং

ইউটিউব মার্কেটিং

ইউটিউব মার্কেটিং

মার্কেটিং এর কথা উঠলে আমরা অনেকেই জানতে চাই ইউটিউব মার্কেটিং কী?আজকে আপনাদের এই ধারনা পরিষ্কার করে দিবো।আজকে আমরা জানবো ইউটিউব মার্কেটিং কী,এটা কিভাবে করে এবং এটি শিখে আপনি কোন মার্কেটপ্লেস এ কাজ পেতে পারেন।

ইউটিউবে কেনো পণ্যের প্রচার করাই হচ্ছে ইউটিউব মার্কেটিং।সেটা আপনি যেভাবে করেননা কেনো।বিভিন্ন দেশের ক্লায়েন্ট আপনার কাছে এসে বলতে পারে যে তার পণ্য কিংবা তার প্রতিষ্ঠান কিংবা তার ওয়েবসাইট বা অ্যাপ যেকোন কিছু।সেটা আপনাকে ইউটিউবের মাধ্যমে আরেক জনের কাছে পৌছে দিতে।

আমাদের কোর্স কারিকুলাম

বর্তমান সময়ের সব থেকে জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া হচ্ছে ইউটিউব। কিন্ত ইউটিউব মার্কেটিং আমাদের দেশে মোটামুটি বেশ নতুন বিধায় ইন্টারনেট প্রশিক্ষন রিসোর্স এর সংখ্যা খুবি কম। আবার আমাদের দেশে সাধারন মানুষের একটা সমস্যা হল আমরা ফ্রিতে কোন কিছু পেলে তখন সবাই বুঝে না বুঝে সেই দিকে ঝুকে পড়ি যার ফলে দেখা যায় যে, সেই বিষয়টায় ব্যপক হারে স্পামিং বেড়ে যায় এবং এমনিতেই জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। তাই এই ব্যপারে সাধারণত যারা অভিজ্ঞ তারা আসলে মানুষকে নিজেদের টিপস বা অভিজ্ঞতা খোলাখুলি ভাবে দিতে চায় না যেন শুধুমাত্র আগ্রহীরাই এখানে আসে এবং টাকার বিনিময়ে তারা যেন তাদের কাছ থেকে কিছু শেখে। তবে হ্যাঁ আপনি যদি ব্যক্তিগতভাবে কোন ইউটিউব মার্কেটারের সাথে পরিচিত থাকেন তবে তার কাছ থেকে সাহায্য নিতে পারেন। আর যদি প্রশিক্ষন নিতে চান তাহলে উপযুক্ত যায়গা হবে আপনার পরিচিত কোন প্রশিক্ষণ ইন্সিটিউট। তাই আপনি প্রথম থেকে শুরু করতে চাইলে ভাল কোন প্রতিষ্ঠান থেকে প্রশিক্ষণ নাওয়া ভাল। তাছাড়া বর্তমান সময়ে এখন ইউটিউব আপনার জন্য সব থেকে বড় প্লাটফর্ম। আপনি সব কিছুই পাবেন এখানে। সুন্দর ও সাবলীল ভাষায়। তাই ইউটিউব মার্কেটিং শুরু করতে চাইলে ইউটিউব-ই হবে আপনার জন্য সব থেকে বড় প্লাটফর্ম।

আপনি ইউটিউব মার্কেটিং করতে চাচ্ছেন তাহলে নতুন হিসেবে আপনাকে কিছু কৌশল ফলো করতে হবে নিচে তা দেয়া হলো;

১. কীওয়ার্ড নিধারণ করতে হবে।

২. নিস অনুযায়ী কনটেন্ট রেডি করা।

৩. টাইটেল ক্লিক করার মতন দেয়া।

৪. ট্যাগ ঠিক মতন দেয়া।

৫. কীওয়ার্ড এর সাথে টিকা ব্যবহার করা।

৬. অবশ্যই সোশ্যাল শেয়ার করা।

৭. থাম্বনেইল কনটেন্ট অনুযায়ী ব্যবহার করা।

৮. ভিডিও ডেসক্রিপশন ৩০০+ ওয়ার্ড দেয়া।

৯. ভিডিও এম্বেড করা।

উপরের কৌশল অনুসরণ করলে আপনি অবশ্যই  ইউটিউব এ সফল হবেন।

ইউটিউব মার্কেটিং শুরু করতে চাচ্ছেন? এই ভিডিওটা দেখতে পারেন। কিছুটা আইডিয়া পাবেন। যারা অনেকদিন ধরেই কাজ করছেন, মোটামোটি এডভান্সড; তারা এড়িয়ে যেতে পারেন। 🙂

ইউটিউব কে ব্যবহার করে কোন পন্য, সেবা বা বিজনেসের ব্র্যান্ডইং করাই হলো ইউটিউব মার্কেটিং। তবে ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করে, তার এড থেকে প্রাপ্ত আয়কেও অনেকে ইউটিউব মার্কেটিং হিসেবে বিবেচনা করে। অবশ্য আমরা আজকে দুটো বিষয়ই আলোচনা করবো। সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর কথা বললে ফেসবুকের পরই ইউটিউব মার্কেটিং স্থান পায়।

ইউটিউব থেকে আয়ের উৎস কি?

  • নিজের প্রোডাক্ট বা সার্ভিস বিক্রয় করাঃ আপনার কোম্পানির প্রডাক্ট বা সার্ভিসের প্রমোশন করতে পারেন তারপর ওয়েবসাইটে অর্ডার নিতে পারেন।
  • ইউটিউব ভিডিওতে এড দিয়ে আয় করাঃ গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে আপনার চ্যানেলটি রেজিস্টার করতে হবে। ইউটিওব বিজ্ঞাপনের আয়ের সর্বোচ্চ ৬৮% অর্থ আপনি পেতে পারেন। (শর্ত প্রযোজ্য) ?  
  • অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয় করাঃ অন্য কোন কোম্পানির প্রোডাক্ট বা সার্ভিস বিক্রয় করে তা হতে কমিশন অর্জন করাকেই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর আয় বলা হয়।

ইউটিউব থেকে আয়ের জন্য কি করতে হবে?

প্রথমেই Google AdSense এ আবেদন করতে হবে অ্যাডসেন্সের জন্য। এক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সব তথ্য দিতে হবে। ২০১৮ সালের নিয়ম অনুযায়ী প্রত্যেকটি ইউটিউব চ্যানেলকে কিছু যোগ্যতা অর্জন করতে হবে। যেমন –

  • ১ বছরের মধ্যে ১ হাজার সাবস্ক্রাইবার ও ৪ হাজার ঘণ্টা ওয়াচ ভিউ অবশ্যই হতে হবে।
  • আপনি যে জি-মেইল দিয়ে অ্যাডসেন্স এ এপ্লাই করবেন সেই জি-মেইলে আপনার বয়স নুন্যতম ১৮ হতে হবে।
  • প্রত্যেকটি চ্যানেলের একটি চ্যানেল আইকন থাকতে হবে।  
  • যদি আপনার করা ভিডিওগুলি বানিজ্যিক ভাবে সফল হয় তাহলে অবশ্যই YouTube নিজে থেকেই পার্টনার করে নেয়।

ইউটিউব মার্কেটিং কেন গুরুত্বপূর্ণ?

  • আর্টিকেল পড়ার চেয়ে ভিডিও দেখতে এখন গ্রাহকরা আগ্রহী। অনেক বিষয় আছে যেগুলো আর্টিকেলে বুঝানো সম্ভব হয় না, সেগুলো সহজেই ভিডিওর মাধ্যমে বুঝানো যায়।
  • আর্টিকেল শুধু যারা পড়তে পারে তাদের জন্য কিন্ত ভিডিও নিরক্ষর মানুষ বা বাচ্চারাও দেখতে পারে।
  • ছবি তুলে একটা পন্যকে যতটা আকর্ষণীয় করা যার ভিডিও করে তার চেয়ে ভালভাবে, বিভিন্ন আঙ্গিকে পন্যকে উপস্থাপন করা যায়।
  • ভিডিও মার্কেটিং বা ইউটিউব মার্কেটিং মোটেও ব্যয়বহুল না, ফলে সব ধরণের মানুষই ভিডিও মার্কেটিং ব্যবহার করতে পারে।
  • যেহেতু গুগলের পরই দ্বিতীয় বৃহত্তম সার্চ ইঞ্জিন হলো ইউটিউব, ফলে তা সব রকমের কাস্টমারের জন্য একটি উপযোগী মার্কেটপ্লেস।

ইউটিউব মার্কেটিং করতে হলে কি প্রয়োজন?

  • নিজের ব্র্যান্ড বা ব্যবসায়ের জন্য একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করা
  • গ্রাহকদের পছন্দ অনুযায়ী ভিডিও তৈরি করে আপলোড করা
  • ইউটিউব এর এসইও (সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন) করা
  • ইউটিউব চ্যানেলকে মার্কেটিং করা ও সাবস্ক্রাইবার বাড়ানো
  • ইউটিউব এর পলিসি ও এলগোরিদম জানা

কোর্সটা কি আপনার জন্য?

ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স

আপনি কি একজন শিক্ষার্থী?

পড়াশোনার পাশাপাশি আইটি কাজের বাস্তবমুখী শিক্ষা একজন শিক্ষার্থীর বর্তমান এবং ভবিষ্যতকে উজ্জ্বল করবে এবং বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা বা কাজের সুযোগ করে দিবে এতে কোন সন্দেহ নেই। বরং পড়াশোনার পাশাপাশি অনেক শিক্ষার্থী বিভিন্ন খন্ডকালিন কাজ করতে চান। আইটি কোন কাজে দক্ষ হলে একজন শিক্ষার্থী পড়াশোনার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মার্কেটে কাজ করতে পারেন এবং নিজের পড়াশোনার খরচ নিজেই বহন করতে পারেন।

আপনি কি একজন গৃহিণী?

অনেক শিক্ষিত গৃহিণী গৃহস্থালির কাজের পাশাপাশি কোন কাজ করে আয় করতে চান। কিন্তু তারা চাইলেও নানা সমস্যার কারণে কোন চাকুরী বা ব্যাবসায় যুক্ত হতে পারেন না। তাদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং হতে পারে সবচেয়ে উপযুক্ত একটি মাধ্যম। একজন গৃহিণী আইটি দক্ষতা অর্জন করে প্রতিদিন বা সুবিধা মত সময়ে কাজ করে আয় এবং নিজের একটি পরিচয় তৈরি করতে পারেন।

আপনি কি একজন চাকুরীজীবী?

বর্তমানে চাকুরী করে অনেকেই হয়তো নিজের সকল প্রয়োজন মেটাতে হিমিশিম খাচ্ছে। অনেকে হয়তো চাকুরীই করতে চাচ্ছেন না, নিজের কিছু করতে চাচ্ছেন। অনেকে হয়তো চাকুরীর পরের সময় গুলো কাজে লাগাতে চাচ্ছেন। প্রতিদিন ৩/৪ ঘণ্টা সময় দিলে স্টাডিটেক এর যে কোন আইটি কোর্সের মাধ্যমে কাজ শিখে ফ্রিল্যান্সিং করে আপনার বাড়তি আয়ের চাহিদা মেটানো সম্ভব।

আপনি কি একজন উদ্যোক্তা?

আপনি যে কোন ব্যাবসা করেন না কেনো, আপনার বিভিন্ন আইটি কাজের প্রয়োজন হবেই। আপনার নিজের যদি ভালো কাজের আইডিয়া থাকে তবে সেটা অন্যের মাধ্যমে সফলভাবে সম্পন্ন করতে পারবেন। কিন্তু আপনি নিজে যদি কোন আইটি দক্ষতা না রাখেন, তাহলে বর্তমান সময়ে যে কোন ব্যাবসা বা নতুন কোন আইডিয়া নিয়ে কাজ করলে সাফল্য অর্জন করা খুবই কঠিন হয়ে যাবে।

শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ সাপোর্ট ব্যাবস্থা

শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন টপিক ক্লাসের পরেও আরো বিস্তারিত জানতে চায়। ক্লাসে দেয়া এ্যাসাইনমেন্ট করার সময় কোন জায়গায় আটকে যেতে পারে। এই সময় একটু সাপোর্ট হলে তারা কাজ সফলভাবে সম্পন্ন করতে পারেন। আবার কোর্স শেষে ক্লায়েন্ট এর কাজ করার সময়েও সাপোর্ট প্রয়োজন হয়। তাই স্টাডিটেক তার সকল শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ সাপোর্ট ব্যাবস্থার আয়োজন রেখেছে। এই সাপোর্ট লাইফটাইম সম্পুর্ন বিনামূল্যে প্রদান করা হবে।

অনলাইন লাইভ সাপোর্ট

প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে শিক্ষার্থীরা নির্ধারিত সাপোর্ট লিঙ্কে ক্লিক করে সাপোর্ট প্ল্যাটফর্মে জয়েন করতে পারবেন এবং সেখানে মেন্টর থাকবেন লাইভ সাপোর্ট দেওয়ার জন্য। নিজের স্ক্রিন শেয়ার করে বা স্কাইপ কলের মাধ্যমেও মেন্টর সাহায্য করবে।

অফলাইন সাপোর্ট

স্টাডিটেক এর যে কোন শিক্ষার্থী, সে অনলাইন লাইভ কোর্সের হোক কিংবা অফলাইন কোর্সের হোক। স্টাডিটেক এর যে কোন ক্যাম্পাসে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫ টা পর্যন্ত সাপোর্টের জন্য আসতে পারবেন। ক্যাম্পাসে সাপোর্ট সেন্টারে বসে মেন্টর এর কাছ থেকে সরাসরি কাজ বুঝে নেওয়া যাবে।

আমাদের শিক্ষার্থীদের সফলতার গল্প

অর্থহীন লেখা যার মাঝে আছে অনেক কিছু। হ্যাঁ, এই লেখার মাঝেই আছে অনেক কিছু। যদি তুমি মনে করো, এটা তোমার কাজে লাগবে, তাহলে তা লাগবে কাজে। নিজের ভাষায় লেখা দেখতে অভ্যস্ত হও। মনে রাখবে লেখা অর্থহীন হয়, যখন তুমি তাকে অর্থহীন মনে করো; আর লেখা অর্থবোধকতা তৈরি করে, যখন তুমি তাতে অর্থ ঢালো। যেকোনো লেখাই তোমার কাছে অর্থবোধকতা তৈরি করতে পারে, যদি তুমি সেখানে অর্থদ্যোতনা দেখতে পাও। …ছিদ্রান্বেষণ? না, তা হবে কেন?

আমাদের শিক্ষার্থীরা কোথায় কাজ করেন?

fiverr

ফাইভার

নতুন শিক্ষার্থীদের জন্য ফাইভার মার্কেটপ্লেস খুবই জনপ্রিয়। কারন এখানে নতুনরা সহজেই ছোট ছোট কাজ দিয়ে নিজের ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করতে পারেন। এখানে কাজের নির্দিষ্ট প্যাকেজ বা গিগ করা থাকে যা ক্ল্যায়েন্ট এবং ফ্রিল্যান্সার উভয়ের জন্যই সুবিধাজনক। শুধু ছোট কাজ নয়, পর্যায়ক্রমে এখানে বড় বড় কাজ ও পেতে শুরু করেন ফ্রিল্যান্সার রা। আমাদের শিক্ষার্থীরা গড়ে প্রতি মাসে প্রায় ৪০০ ডলার এর মতো আয় করে থাকেন।

upwork

আপওয়ার্ক

আপওয়ার্ক একটি বড় আন্তর্জাতিক কাজের বাজার। এখানে বড় বড় কোম্পানি গুলো আউটসোর্সিং করে কাজ করায়। আমাদের অনেক শিক্ষার্থী এই মার্কেটে টপ রেটেড ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করছেন। তুলনামূলক এখানে কাজের মূল্য একটু বেশী পাওয়া যায়।

রিমোট জব

বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে ভালো মানের কাজ সরবরাহ করার ফলে আমাদের শিক্ষার্থীদের সাথে ক্লায়েন্ট এর অনেক ভালো সম্পর্ক তৈরি হয়ে যায়। মার্কেটপ্লেসের বাইরেও সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে অনেক ক্লায়েন্ট এর কাজ করে থাকেন আমাদের শিক্ষার্থীরা। এর ফলে অনেক ক্ল্যায়েন্ট মাসিক চুক্তি করে কাজ করায় যেটা চাকুরীর মতো। আমাদের শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশে বসেই সেই সকল ক্লায়েন্ট দের ফুল টাইম বা চুক্তিবদ্ধ কাজ করে থাকেন যাকে বলা হয় রিমোট জব। রিমোট জবে একজন ফ্রিল্যান্সার গড়ে মাসে ৮০০ থেকে ১০০০ ডলার করে থাকে।

লোকাল জব

আন্তর্জাতিক বাজার ছাড়াও বাংলাদেশেও কিন্তু আইটির বিভিন্ন কাজ থাকে। মূলত দেশীয় ছোট এবং মাঝারী ব্যাবসায়ি প্রতিষ্ঠান গুলো আউটসোর্সিং করেই কাজ করায়। আমাদের অনেক শিক্ষার্থী এরকম লোকাল অনেক কাজ করে থাকেন। এখন মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে সহজেই পেমেন্ট নেওয়া যায়। আবার চাইলে সরাসরি কথা বলেও অনেকে লোকাল বিভিন্ন প্রজেক্টে কাজ করছেন। এখানে সুবিধা হচ্ছে কাউকে কোন কমিশন দিতে হয় না যেটা উপরের সকল মাধ্যমেই প্রযোজ্য।

আপনার পছন্দের কোর্সে পেমেন্ট করুন

আন্তর্জাতিক বাজার ছাড়াও বাংলাদেশেও কিন্তু আইটির বিভিন্ন কাজ থাকে। মূলত দেশীয় ছোট এবং মাঝারী ব্যাবসায়ি প্রতিষ্ঠান গুলো আউটসোর্সিং করেই কাজ করায়। আমাদের অনেক শিক্ষার্থী এরকম লোকাল অনেক কাজ করে থাকেন। এখন মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে সহজেই পেমেন্ট নেওয়া যায়। আবার চাইলে সরাসরি কথা বলেও অনেকে লোকাল বিভিন্ন প্রজেক্টে কাজ করছেন। এখানে সুবিধা হচ্ছে কাউকে কোন কমিশন দিতে হয় না যেটা উপরের সকল মাধ্যমেই প্রযোজ্য।

আপনার ইমেইলে ক্লাসের লিঙ্ক দেখুন

অর্থহীন লেখা যার মাঝে আছে অনেক কিছু। হ্যাঁ, এই লেখার মাঝেই আছে অনেক কিছু। যদি তুমি মনে করো, এটা তোমার কাজে লাগবে, তাহলে তা লাগবে কাজে। নিজের ভাষায় লেখা দেখতে অভ্যস্ত হও। মনে রাখবে লেখা অর্থহীন হয়, যখন তুমি তাকে অর্থহীন মনে করো; আর লেখা অর্থবোধকতা তৈরি করে, যখন

নির্দিষ্ট সময়ে ক্লাস করুন

অর্থহীন লেখা যার মাঝে আছে অনেক কিছু। হ্যাঁ, এই লেখার মাঝেই আছে অনেক কিছু। যদি তুমি মনে করো, এটা তোমার কাজে লাগবে, তাহলে তা লাগবে কাজে। নিজের ভাষায় লেখা দেখতে অভ্যস্ত হও। মনে রাখবে লেখা অর্থহীন হয়, যখন তুমি তাকে অর্থহীন মনে করো; আর লেখা অর্থবোধকতা তৈরি করে, যখন

কম্পিউটারের নুন্যতম যোগ্যতা

মূলত যে কোন ডিভাইস যেমন ডেস্কটপ কম্পিউটার, ল্যাপটপ, মোবাইল কিংবা ট্যাব থেকেও আমাদের অনলাইন লাইভ ক্লাসে যোগ দিতে পারবেন। কিন্তু কাজ করার জন্য আপনার কম্পিউটার থাকা বাধ্যতামূলক। সর্বনিম্ন ৪ জিবি র‍্যাম এবং Core i3 প্রসেসর হলে কোর্সের কাজ গুলো করতে পারবেন। কিন্তু এর থেকে বেশী গতিসম্পন্ন কম্পিউটার হলে আপনার কাজ করতে সুবিধা হবে, কিন্তু বাধ্যতামূলক নয়।

যোগাযোগ করুন

আপনার কোন প্রশ্ন থাকলে বা কোন কিছু জানার থাকলে নির্দিধায় নিচের ফর্মটি পূরণ করুন। আমাদের দক্ষ প্রতিনিধি আপনাদের সকল প্রশ্নের সঠিক তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করবেন। মাঝে মধ্যে আমাদের প্রতিনিধি রা ব্যাস্ত থাকার কারণে আপনার প্রশ্নের উত্তর পেতে দেরি হলে আমরা তার জন্য আন্তরিক ভাবে দুঃখিত। ততক্ষণে আপনি আমাদের ফেইসবুক পেইজ এবং ফেইসবুক গ্রুপ দেখতে থাকুন।