সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং

বিশ্ব যখন ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের আওতাভুক্ত তখন আমাদের বাংলাদেশও এর বাহিরে নয়।ডিজিটাল মার্কেটিং হচ্ছে ডিজিটাল মিডিয়া ও ডিজিটাল প্রযুক্তিকে ব্যবহার করে অনলাইন/ইন্টারনেটের মাধ্যমে পণ্য বা সেবার বিক্রয় কাজ পরিচালনা করা। 

বিশ্বব্যাপী ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোতে দিন দিন ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কিত কাজের চাহিদা বর্তমানে অনেক রয়েছে। এবং ভবিষ্যতে ডিজিটাল মার্কেটিং এর পরিমাণ আরো বেড়ে যাবে।

বাংলাদেশের কোম্পানিগুলোতে একজন ডিজিটাল মার্কেটার এর কাজের ক্ষেত্র যেরকম তৈরি হচ্ছে ঠিক সেভাবে অনলাইন মার্কেটিপ্লেসগুলোতেও ডিজিটাল মার্কেটিং এর ছোট ছোট কাজের জন্য ক্লায়েন্টরা প্রতিদন জব পোষ্ট করে যাচ্ছে। এই দুটি ক্ষেত্র ছাড়াও নিজের বিজনেসের জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং এর খুঁটিনাটি শেখার প্রয়োজনীয়তা অনেক। স্বল্প বাজেটে ডিজিটাল মার্কেটিং এর সহায়তায় কাস্টমার এনগেইজমেন্ট থেকে শুরু করে সেলস জেনারেশন কার্যক্রম গতানুগতিক ট্রেডিশনাল মার্কেটকে পিছনে ফেলে দিয়েছে।

আমাদের কোর্স কারিকুলাম

আমাদের এই ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্সটি করতে হবে একজন শিক্ষার্থীর জন্য একটা আদর্শ প্ল্যাটফর্ম। এখানে প্রতিষ্ঠানের পণ্য বা সার্ভিস কে কিভাবে অনলাইনে ভালো ভাবে উপস্থাপন করা যায় সে ব্যাপারে নতুন ধারণা দেয়া। পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়া সাইট যেমন ফেসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম, পিন্টারেস্ট সহ অন্যান্য প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে কিভাবে মার্কেটিং করতে হয় তা নিয়ে প্রাক্টিক্যাল কাজ করানো হবে যে কোন কোম্পানির ওয়েবসাইট অত্যাবশ্যক হিসেবে একজন ডিজিটাল মার্কেটার কে ওয়েবসাইট সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখতে হয় ওয়ার্ডপ্রেস কাস্টমাইজেশন এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ওয়েবসাইট বানানো শেখানো হবে এতে করে একজন শিক্ষার্থী ওয়েবসাইট কিওয়ার্ড রিসার্চ করে কার্যকরী ও করতে পারবে। এবং সেই পাশাপাশি শেখানো হবে, যাতে শিক্ষার্থী তার এবং ওয়েবসাইট রাংক করতে পারেন

অনলাইন ও সোশ্যাল মিডিয়া ক্যাম্পেইনের অগ্রগতি পর্যবক্ষেণ করা ও এর উপর রিপোর্ট তৈরি করা

ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে সেলস ও মার্কেটিং টিমের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখা

নতুন কাস্টমারদের সাথে ব্যবসায়িক সম্পর্ক তৈরি করা

একজন ডিজিটাল মার্কেটিং এক্সপার্টের কী ধরনের দক্ষতা ও জ্ঞান থাকতে হয়?

মূলত প্রতিষ্ঠানের চাহিদার উপর দক্ষতা ও জ্ঞান দরকার হয়।

সাধারণত নিচের টেকনিক্যাল দক্ষতাগুলো থাকলে প্রায় সব জায়গায় কাজ করার সুযোগ পাবেনঃ

 

  • সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO) সম্পর্কে ভালো জ্ঞান
  • সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং সম্পর্কে (SEM) পরিষ্কার ধারণা
  • সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
  • দক্ষতার সাথে ওয়েব অ্যানালিটিক্সের টুল ব্যবহার করতে পারা
  • ওয়েব কন্টেন্ট তৈরি করার দক্ষতা
  • গ্রাফিক ডিজাইনে পারদর্শিতা
  • কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ব্যবহারে দক্ষতা
  • মোবাইল SMS মার্কেটিং
  • ইন্টারেক্টিভ মার্কেটিং
  • ভাইরাল মার্কেটিং
  • ইমেইল মার্কেটিং
  • অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

এই ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স এর শুরুতেই শেখানো হবে এসএএও বর্তমানে বিশ্বে প্রতিদিন হাজার হাজার নতুন ওয়েবসাইট তৈরি হচ্ছে।SEO(এসইও) হলো এমন একটি উপায় যার মাধ্যমে সার্চ ইন্জিনকে বুজানো হয় যে এই ওয়েবসাইটের এই পেজটিতে এই এই তথ্য রয়েছে। যার ফলে কোন ভিজিটর সার্চ ইন্জিনে এসে সেই বিষয়টি নিয়ে সার্চ করার সাথে সাথে আপনার ওয়েবসাইটিকে সার্চ ইন্জিন সবার উপরের দিকে দেখানোর চেষ্টা করে এর ফলে আপনার সাইটে প্রতিদিন হাজার হাজার ভিজিটর প্রবেশ করে ঐ সার্চ ইন্জিন থেকে।

এসইও ডিজিটাল মার্কেটিং অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ। তাই শিক্ষার্থীদের ক্যারিয়ার এবং কাজের কথা মাথায় নিয়েই কোর্সটিকে বিভিন্ন আঙ্গিকে সাজানো হয়েছে।

কোর্সটা কি আপনার জন্য?

ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স

আপনি কি একজন শিক্ষার্থী?

পড়াশোনার পাশাপাশি আইটি কাজের বাস্তবমুখী শিক্ষা একজন শিক্ষার্থীর বর্তমান এবং ভবিষ্যতকে উজ্জ্বল করবে এবং বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা বা কাজের সুযোগ করে দিবে এতে কোন সন্দেহ নেই। বরং পড়াশোনার পাশাপাশি অনেক শিক্ষার্থী বিভিন্ন খন্ডকালিন কাজ করতে চান। আইটি কোন কাজে দক্ষ হলে একজন শিক্ষার্থী পড়াশোনার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মার্কেটে কাজ করতে পারেন এবং নিজের পড়াশোনার খরচ নিজেই বহন করতে পারেন।

আপনি কি একজন গৃহিণী?

অনেক শিক্ষিত গৃহিণী গৃহস্থালির কাজের পাশাপাশি কোন কাজ করে আয় করতে চান। কিন্তু তারা চাইলেও নানা সমস্যার কারণে কোন চাকুরী বা ব্যাবসায় যুক্ত হতে পারেন না। তাদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং হতে পারে সবচেয়ে উপযুক্ত একটি মাধ্যম। একজন গৃহিণী আইটি দক্ষতা অর্জন করে প্রতিদিন বা সুবিধা মত সময়ে কাজ করে আয় এবং নিজের একটি পরিচয় তৈরি করতে পারেন।

আপনি কি একজন চাকুরীজীবী?

বর্তমানে চাকুরী করে অনেকেই হয়তো নিজের সকল প্রয়োজন মেটাতে হিমিশিম খাচ্ছে। অনেকে হয়তো চাকুরীই করতে চাচ্ছেন না, নিজের কিছু করতে চাচ্ছেন। অনেকে হয়তো চাকুরীর পরের সময় গুলো কাজে লাগাতে চাচ্ছেন। প্রতিদিন ৩/৪ ঘণ্টা সময় দিলে স্টাডিটেক এর যে কোন আইটি কোর্সের মাধ্যমে কাজ শিখে ফ্রিল্যান্সিং করে আপনার বাড়তি আয়ের চাহিদা মেটানো সম্ভব।

আপনি কি একজন উদ্যোক্তা?

আপনি যে কোন ব্যাবসা করেন না কেনো, আপনার বিভিন্ন আইটি কাজের প্রয়োজন হবেই। আপনার নিজের যদি ভালো কাজের আইডিয়া থাকে তবে সেটা অন্যের মাধ্যমে সফলভাবে সম্পন্ন করতে পারবেন। কিন্তু আপনি নিজে যদি কোন আইটি দক্ষতা না রাখেন, তাহলে বর্তমান সময়ে যে কোন ব্যাবসা বা নতুন কোন আইডিয়া নিয়ে কাজ করলে সাফল্য অর্জন করা খুবই কঠিন হয়ে যাবে।

শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ সাপোর্ট ব্যাবস্থা

শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন টপিক ক্লাসের পরেও আরো বিস্তারিত জানতে চায়। ক্লাসে দেয়া এ্যাসাইনমেন্ট করার সময় কোন জায়গায় আটকে যেতে পারে। এই সময় একটু সাপোর্ট হলে তারা কাজ সফলভাবে সম্পন্ন করতে পারেন। আবার কোর্স শেষে ক্লায়েন্ট এর কাজ করার সময়েও সাপোর্ট প্রয়োজন হয়। তাই স্টাডিটেক তার সকল শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ সাপোর্ট ব্যাবস্থার আয়োজন রেখেছে। এই সাপোর্ট লাইফটাইম সম্পুর্ন বিনামূল্যে প্রদান করা হবে।

অনলাইন লাইভ সাপোর্ট

প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে শিক্ষার্থীরা নির্ধারিত সাপোর্ট লিঙ্কে ক্লিক করে সাপোর্ট প্ল্যাটফর্মে জয়েন করতে পারবেন এবং সেখানে মেন্টর থাকবেন লাইভ সাপোর্ট দেওয়ার জন্য। নিজের স্ক্রিন শেয়ার করে বা স্কাইপ কলের মাধ্যমেও মেন্টর সাহায্য করবে।

আমাদের শিক্ষার্থীদের সফলতার গল্প

অর্থহীন লেখা যার মাঝে আছে অনেক কিছু। হ্যাঁ, এই লেখার মাঝেই আছে অনেক কিছু। যদি তুমি মনে করো, এটা তোমার কাজে লাগবে, তাহলে তা লাগবে কাজে। নিজের ভাষায় লেখা দেখতে অভ্যস্ত হও। মনে রাখবে লেখা অর্থহীন হয়, যখন তুমি তাকে অর্থহীন মনে করো; আর লেখা অর্থবোধকতা তৈরি করে, যখন তুমি তাতে অর্থ ঢালো। যেকোনো লেখাই তোমার কাছে অর্থবোধকতা তৈরি করতে পারে, যদি তুমি সেখানে অর্থদ্যোতনা দেখতে পাও। …ছিদ্রান্বেষণ? না, তা হবে কেন?

অফলাইন সাপোর্ট

স্টাডিটেক এর যে কোন শিক্ষার্থী, সে অনলাইন লাইভ কোর্সের হোক কিংবা অফলাইন কোর্সের হোক। স্টাডিটেক এর যে কোন ক্যাম্পাসে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫ টা পর্যন্ত সাপোর্টের জন্য আসতে পারবেন। ক্যাম্পাসে সাপোর্ট সেন্টারে বসে মেন্টর এর কাছ থেকে সরাসরি কাজ বুঝে নেওয়া যাবে।

আমাদের শিক্ষার্থীরা কোথায় কাজ করেন?

fiverr

ফাইভার

নতুন শিক্ষার্থীদের জন্য ফাইভার মার্কেটপ্লেস খুবই জনপ্রিয়। কারন এখানে নতুনরা সহজেই ছোট ছোট কাজ দিয়ে নিজের ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করতে পারেন। এখানে কাজের নির্দিষ্ট প্যাকেজ বা গিগ করা থাকে যা ক্ল্যায়েন্ট এবং ফ্রিল্যান্সার উভয়ের জন্যই সুবিধাজনক। শুধু ছোট কাজ নয়, পর্যায়ক্রমে এখানে বড় বড় কাজ ও পেতে শুরু করেন ফ্রিল্যান্সার রা। আমাদের শিক্ষার্থীরা গড়ে প্রতি মাসে প্রায় ৪০০ ডলার এর মতো আয় করে থাকেন।

upwork

আপওয়ার্ক

আপওয়ার্ক একটি বড় আন্তর্জাতিক কাজের বাজার। এখানে বড় বড় কোম্পানি গুলো আউটসোর্সিং করে কাজ করায়। আমাদের অনেক শিক্ষার্থী এই মার্কেটে টপ রেটেড ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করছেন। তুলনামূলক এখানে কাজের মূল্য একটু বেশী পাওয়া যায়।

রিমোট জব

বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে ভালো মানের কাজ সরবরাহ করার ফলে আমাদের শিক্ষার্থীদের সাথে ক্লায়েন্ট এর অনেক ভালো সম্পর্ক তৈরি হয়ে যায়। মার্কেটপ্লেসের বাইরেও সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে অনেক ক্লায়েন্ট এর কাজ করে থাকেন আমাদের শিক্ষার্থীরা। এর ফলে অনেক ক্ল্যায়েন্ট মাসিক চুক্তি করে কাজ করায় যেটা চাকুরীর মতো। আমাদের শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশে বসেই সেই সকল ক্লায়েন্ট দের ফুল টাইম বা চুক্তিবদ্ধ কাজ করে থাকেন যাকে বলা হয় রিমোট জব। রিমোট জবে একজন ফ্রিল্যান্সার গড়ে মাসে ৮০০ থেকে ১০০০ ডলার করে থাকে।

লোকাল জব

আন্তর্জাতিক বাজার ছাড়াও বাংলাদেশেও কিন্তু আইটির বিভিন্ন কাজ থাকে। মূলত দেশীয় ছোট এবং মাঝারী ব্যাবসায়ি প্রতিষ্ঠান গুলো আউটসোর্সিং করেই কাজ করায়। আমাদের অনেক শিক্ষার্থী এরকম লোকাল অনেক কাজ করে থাকেন। এখন মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে সহজেই পেমেন্ট নেওয়া যায়। আবার চাইলে সরাসরি কথা বলেও অনেকে লোকাল বিভিন্ন প্রজেক্টে কাজ করছেন। এখানে সুবিধা হচ্ছে কাউকে কোন কমিশন দিতে হয় না যেটা উপরের সকল মাধ্যমেই প্রযোজ্য।

কিভাবে শুরু করবেন?

আপনার পছন্দের কোর্সে পেমেন্ট করুন

আন্তর্জাতিক বাজার ছাড়াও বাংলাদেশেও কিন্তু আইটির বিভিন্ন কাজ থাকে। মূলত দেশীয় ছোট এবং মাঝারী ব্যাবসায়ি প্রতিষ্ঠান গুলো আউটসোর্সিং করেই কাজ করায়। আমাদের অনেক শিক্ষার্থী এরকম লোকাল অনেক কাজ করে থাকেন। এখন মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে সহজেই পেমেন্ট নেওয়া যায়। আবার চাইলে সরাসরি কথা বলেও অনেকে লোকাল বিভিন্ন প্রজেক্টে কাজ করছেন। এখানে সুবিধা হচ্ছে কাউকে কোন কমিশন দিতে হয় না যেটা উপরের সকল মাধ্যমেই প্রযোজ্য।

আপনার ইমেইলে ক্লাসের লিঙ্ক দেখুন

অর্থহীন লেখা যার মাঝে আছে অনেক কিছু। হ্যাঁ, এই লেখার মাঝেই আছে অনেক কিছু। যদি তুমি মনে করো, এটা তোমার কাজে লাগবে, তাহলে তা লাগবে কাজে। নিজের ভাষায় লেখা দেখতে অভ্যস্ত হও। মনে রাখবে লেখা অর্থহীন হয়, যখন তুমি তাকে অর্থহীন মনে করো; আর লেখা অর্থবোধকতা তৈরি করে, যখন

নির্দিষ্ট সময়ে ক্লাস করুন

অর্থহীন লেখা যার মাঝে আছে অনেক কিছু। হ্যাঁ, এই লেখার মাঝেই আছে অনেক কিছু। যদি তুমি মনে করো, এটা তোমার কাজে লাগবে, তাহলে তা লাগবে কাজে। নিজের ভাষায় লেখা দেখতে অভ্যস্ত হও। মনে রাখবে লেখা অর্থহীন হয়, যখন তুমি তাকে অর্থহীন মনে করো; আর লেখা অর্থবোধকতা তৈরি করে, যখন

কম্পিউটারের নুন্যতম যোগ্যতা

মূলত যে কোন ডিভাইস যেমন ডেস্কটপ কম্পিউটার, ল্যাপটপ, মোবাইল কিংবা ট্যাব থেকেও আমাদের অনলাইন লাইভ ক্লাসে যোগ দিতে পারবেন। কিন্তু কাজ করার জন্য আপনার কম্পিউটার থাকা বাধ্যতামূলক। সর্বনিম্ন ৪ জিবি র‍্যাম এবং Core i3 প্রসেসর হলে কোর্সের কাজ গুলো করতে পারবেন। কিন্তু এর থেকে বেশী গতিসম্পন্ন কম্পিউটার হলে আপনার কাজ করতে সুবিধা হবে, কিন্তু বাধ্যতামূলক নয়।

যোগাযোগ করুন

আপনার কোন প্রশ্ন থাকলে বা কোন কিছু জানার থাকলে নির্দিধায় নিচের ফর্মটি পূরণ করুন। আমাদের দক্ষ প্রতিনিধি আপনাদের সকল প্রশ্নের সঠিক তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করবেন। মাঝে মধ্যে আমাদের প্রতিনিধি রা ব্যাস্ত থাকার কারণে আপনার প্রশ্নের উত্তর পেতে দেরি হলে আমরা তার জন্য আন্তরিক ভাবে দুঃখিত। ততক্ষণে আপনি আমাদের ফেইসবুক পেইজ এবং ফেইসবুক গ্রুপ দেখতে থাকুন।