সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এমন একটা প্রক্রিয়া যেখানে কোন ব্লগ/ওয়েবসাইটকে (অন পেজ/অফ পেজ*) বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে সার্চ ইঞ্জিন বান্ধব করে তোলা হয়, যাতে করে কোন নির্দিষ্ট বিষয়ে সার্চ ইঞ্জিন গুলোতে খোঁজ করলে ঐ ব্লগ/ওয়েবসাইটের পেইজটি প্রথম সারিতে দেখায়।
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন একই সাথে ওয়েবমাস্টারদের জন্যে যেমন দরকারী ঠিক তেমনই যারা ফ্রিল্যান্সিং করেন তাদের জন্যেও বেশ দরকারী হতে পারে, ফিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোতে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এর বেশ কদর রয়েছে, ওয়েব সাইট ডিজাইন, আর্টিকেল রাইটিং, ওয়েব ডেভেলপিং এও এসইও এক্সপার্টদের গুরত্ব দেওয়া হয় । তাছাড়া সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন নামে আলদা জব ক্যাটাগরি তো আছেই। ওয়েবমাস্টারদের জন্যে বেসিক ধারণাগুলো রাখলেই চলে যাবে, কিন্তু যারা প্রোফেশনাল কাজ করতে চান তাদের এ বিষয়ে সাধারণ জ্ঞান এ যেমন তুখোড় থাকতে হবে তেমনই গভীরের বিষয়গুলোও ভালোভাবে আয়ত্বে রাখতে হবে যাতে করে ভালো মানের কাজ করা যায়।
আমাদের
কোর্স কারিকুলাম
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কেন করবো?
যারা সবেমাত্র জানতে শুরু করেছেন সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন ব্যাপারটা তাদের মনে এই প্রশ্নটা জাগা স্বাভাবিক যে “সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কেন করবো?” উপরের গাঁজাখুরি প্যাঁচাল মনোযোগ দিয়ে পড়ে থাকলে প্রশ্নটা মনে জাগার সাথে সাথেই আপনি একটা উত্তর খুঁজে নিয়েছেন, তাও যারা পারেননি তাদের জন্যে আরো খানিকটা বিস্তার করা যাক বিষয়টা। আবার ফেরা যাক আলু ব্যবসায়ীর প্রসঙ্গে, আপনি কি খেয়াল করেছেন আলু ব্যবসায়ী কেন সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করলো? তিনি এসইও করলেন যাতে করে তার ওয়েবসাইট গুগলের মতো সার্চ ইঞ্জিনগুলোতে প্রথম সারিতে দেখায়।
কি লাভ সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করে?
লাভ তো একটা আছেই, লাভ ছাড়া কি কেউ কিছু করে ? ধরা যাক, আলু ব্যবসায়ী ওয়েবসাইটে তার আলুর গুণাগুণ তুলে ধরেছেন এবং তিনি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে তার আলুর প্রচারণা করছেন, এখন যদি মানুষ তার আলুর গুণাগুণে প্রসন্ন হয় তবে তারা আলু কিনবে তার কাছে থেকে, অর্থাৎ তার লাভ হচ্ছে ! যেহেতু অধিকাংশ ভিজিটর সার্চ ইঞ্জিন থেকেই আসছে সেহেতু সার্চ ইঞ্জিনে তার ওয়েবসাইট প্রথমে না দেখালে খুব বেশি ভিজিটর আসবে না, তাই তার আলুও বিক্রি হবেনা।
অর্থাৎ সার্চ ইঞ্জিনের প্রথমে থেকে ভিজিটর পাওয়াটাই আসলে লাভ, এই ভিজিটর আপনার কাস্টোমার ও হতে পারে আবার আপনার ব্লগের পাঠকও হতে পারে। যাইহোক না কেন, কেউ তার ওয়েবসাইটে টার্গেটেট ট্রাফিক পেতে চাইলেই সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করবে, আর টার্গেটেট ট্রাফিক পাওয়াটাই লাভ।
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন খুব সহজ !
যারা নতুন করে জানতে শুরু করছেন সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন ব্যাপারটা তাদের কাছে হয়তো আপাতদৃষ্টিতে একে খুব সহজ মনে হচ্ছে, কিন্তু বিষয়টা মোটেও এমন না। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন নিতান্তই সময়সাপেক্ষ ব্যাপার আর এর কোন বাঁধাধরা নিয়ম নেই যা ফলো করলেই কোন ওয়েবসাইট সার্চ ইঞ্জিন এ প্রথমে চলে আসবে।
কম্পিটিশন অনেক, আপনি কখনোই হাইলি কম্পিটিটিভ কোন কিওয়ার্ডে প্রথম সারিতে আসতে পারবেন না, আপনি যতই চেষ্টা করুন, সারা বছর সাধনা করুন কিন্তু এমন কিছুই করতে পারবেন না যাতে করে সার্চ ইঞ্জিনে “Google” সার্চ করলে গুগল বিষয়ক আপনার কোন ওয়েবসাইট প্রথমে আসবে, এমনটা সম্ভব নয়। বিষয়টা এমন যে আপনি সারাবছর দৌড়াবেন, প্র্যাকটিস করবেন , কিন্তু উসাইন বোল্টের সাথে আপনাকে ট্র্যাকে নামিয়ে দিলে আপনাকে হারতেই হবে।
তবে চেষ্টা করলে মোটামোটি কম্পিটিটিভ কিওয়ার্ডে প্রথম সারিতে অবস্থান করে নেয়া সম্ভব।আর লো কম্পিটিশন এর কিওয়ার্ডগুলোতে প্রথমে অবস্থান করে নেয়া সবচেয়ে সহজ। সবমিলিয়ে ব্যাপারটা এমন, যে বিষয়ে এসইও করা হবে তা আয়ত্তের মধ্যে থাকা আবশ্যক আর যথেষ্ট সময় দিয়ে কষ্ট করতে হবে অনেক, তবেই সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন সম্ভব, নয়তো না।
আপনি যদি বুঝতে পারেন বিষয়টা ঠিকমতো তাহলে আপনার কাছে সহজ লাগলেও লাগতে পারে, আর না বুঝলে অনেক কঠিন সাব্যস্ত হতে পারে।
কোর্সটা কি
আপনার জন্য?
আপনি কি একজন শিক্ষার্থী?
পড়াশোনার পাশাপাশি আইটি কাজের বাস্তবমুখী শিক্ষা একজন শিক্ষার্থীর বর্তমান এবং ভবিষ্যতকে উজ্জ্বল করবে এবং বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা বা কাজের সুযোগ করে দিবে এতে কোন সন্দেহ নেই। বরং পড়াশোনার পাশাপাশি অনেক শিক্ষার্থী বিভিন্ন খন্ডকালিন কাজ করতে চান। আইটি কোন কাজে দক্ষ হলে একজন শিক্ষার্থী পড়াশোনার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মার্কেটে কাজ করতে পারেন এবং নিজের পড়াশোনার খরচ নিজেই বহন করতে পারেন।
আপনি কি একজন গৃহিণী?
অনেক শিক্ষিত গৃহিণী গৃহস্থালির কাজের পাশাপাশি কোন কাজ করে আয় করতে চান। কিন্তু তারা চাইলেও নানা সমস্যার কারণে কোন চাকুরী বা ব্যাবসায় যুক্ত হতে পারেন না। তাদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং হতে পারে সবচেয়ে উপযুক্ত একটি মাধ্যম। একজন গৃহিণী আইটি দক্ষতা অর্জন করে প্রতিদিন বা সুবিধা মত সময়ে কাজ করে আয় এবং নিজের একটি পরিচয় তৈরি করতে পারেন।
আপনি কি একজন চাকুরীজীবী?
বর্তমানে চাকুরী করে অনেকেই হয়তো নিজের সকল প্রয়োজন মেটাতে হিমিশিম খাচ্ছে। অনেকে হয়তো চাকুরীই করতে চাচ্ছেন না, নিজের কিছু করতে চাচ্ছেন। অনেকে হয়তো চাকুরীর পরের সময় গুলো কাজে লাগাতে চাচ্ছেন। প্রতিদিন ৩/৪ ঘণ্টা সময় দিলে স্টাডিটেক এর যে কোন আইটি কোর্সের মাধ্যমে কাজ শিখে ফ্রিল্যান্সিং করে আপনার বাড়তি আয়ের চাহিদা মেটানো সম্ভব।
আপনি কি একজন উদ্যোক্তা?
আপনি যে কোন ব্যাবসা করেন না কেনো, আপনার বিভিন্ন আইটি কাজের প্রয়োজন হবেই। আপনার নিজের যদি ভালো কাজের আইডিয়া থাকে তবে সেটা অন্যের মাধ্যমে সফলভাবে সম্পন্ন করতে পারবেন। কিন্তু আপনি নিজে যদি কোন আইটি দক্ষতা না রাখেন, তাহলে বর্তমান সময়ে যে কোন ব্যাবসা বা নতুন কোন আইডিয়া নিয়ে কাজ করলে সাফল্য অর্জন করা খুবই কঠিন হয়ে যাবে।
শিক্ষার্থীদের জন্য
বিশেষ সাপোর্ট ব্যাবস্থা
শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন টপিক ক্লাসের পরেও আরো বিস্তারিত জানতে চায়। ক্লাসে দেয়া এ্যাসাইনমেন্ট করার সময় কোন জায়গায় আটকে যেতে পারে। এই সময় একটু সাপোর্ট হলে তারা কাজ সফলভাবে সম্পন্ন করতে পারেন। আবার কোর্স শেষে ক্লায়েন্ট এর কাজ করার সময়েও সাপোর্ট প্রয়োজন হয়। তাই স্টাডিটেক তার সকল শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ সাপোর্ট ব্যাবস্থার আয়োজন রেখেছে। এই সাপোর্ট লাইফটাইম সম্পুর্ন বিনামূল্যে প্রদান করা হবে।
অনলাইন লাইভ সাপোর্ট
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে শিক্ষার্থীরা নির্ধারিত সাপোর্ট লিঙ্কে ক্লিক করে সাপোর্ট প্ল্যাটফর্মে জয়েন করতে পারবেন এবং সেখানে মেন্টর থাকবেন লাইভ সাপোর্ট দেওয়ার জন্য। নিজের স্ক্রিন শেয়ার করে বা স্কাইপ কলের মাধ্যমেও মেন্টর সাহায্য করবে।
শিক্ষার্থীদের সফলতার গল্প
আর্নিং এর শর্টকাট ওয়ে না খুঁজে দক্ষতা বৃদ্ধিতে মনোযোগ দিন। স্কিল ডেভেলপ করে নিজেকে একজন দক্ষ আইটি স্পেশালিস্ট হিসেবে গড়ে তুলুন। কাজ খুঁজতে হবে না আপনার। কাজই আপনার পিছনে ছুটবে।
আমাদের শিক্ষার্থীরা
কোথায় কাজ করেন?
ফাইভার
নতুন শিক্ষার্থীদের জন্য ফাইভার মার্কেটপ্লেস খুবই জনপ্রিয়। কারন এখানে নতুনরা সহজেই ছোট ছোট কাজ দিয়ে নিজের ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করতে পারেন। এখানে কাজের নির্দিষ্ট প্যাকেজ বা গিগ করা থাকে যা ক্ল্যায়েন্ট এবং ফ্রিল্যান্সার উভয়ের জন্যই সুবিধাজনক। শুধু ছোট কাজ নয়, পর্যায়ক্রমে এখানে বড় বড় কাজ ও পেতে শুরু করেন ফ্রিল্যান্সার রা। আমাদের শিক্ষার্থীরা গড়ে প্রতি মাসে প্রায় ৪০০ ডলার এর মতো আয় করে থাকেন।
আপওয়ার্ক
আপওয়ার্ক একটি বড় আন্তর্জাতিক কাজের বাজার। এখানে বড় বড় কোম্পানি গুলো আউটসোর্সিং করে কাজ করায়। আমাদের অনেক শিক্ষার্থী এই মার্কেটে টপ রেটেড ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করছেন। তুলনামূলক এখানে কাজের মূল্য একটু বেশী পাওয়া যায়।
রিমোট জব
বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে ভালো মানের কাজ সরবরাহ করার ফলে আমাদের শিক্ষার্থীদের সাথে ক্লায়েন্ট এর অনেক ভালো সম্পর্ক তৈরি হয়ে যায়। মার্কেটপ্লেসের বাইরেও সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে অনেক ক্লায়েন্ট এর কাজ করে থাকেন আমাদের শিক্ষার্থীরা। এর ফলে অনেক ক্ল্যায়েন্ট মাসিক চুক্তি করে কাজ করায় যেটা চাকুরীর মতো। আমাদের শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশে বসেই সেই সকল ক্লায়েন্ট দের ফুল টাইম বা চুক্তিবদ্ধ কাজ করে থাকেন যাকে বলা হয় রিমোট জব। রিমোট জবে একজন ফ্রিল্যান্সার গড়ে মাসে ৮০০ থেকে ১০০০ ডলার করে থাকে।
লোকাল জব
আন্তর্জাতিক বাজার ছাড়াও বাংলাদেশেও কিন্তু আইটির বিভিন্ন কাজ থাকে। মূলত দেশীয় ছোট এবং মাঝারী ব্যাবসায়ি প্রতিষ্ঠান গুলো আউটসোর্সিং করেই কাজ করায়। আমাদের অনেক শিক্ষার্থী এরকম লোকাল অনেক কাজ করে থাকেন। এখন মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে সহজেই পেমেন্ট নেওয়া যায়। আবার চাইলে সরাসরি কথা বলেও অনেকে লোকাল বিভিন্ন প্রজেক্টে কাজ করছেন। এখানে সুবিধা হচ্ছে কাউকে কোন কমিশন দিতে হয় না যেটা উপরের সকল মাধ্যমেই প্রযোজ্য।
কিভাবে
শুরু করবেন?
আপনার পছন্দের কোর্সে পেমেন্ট করুন
আন্তর্জাতিক বাজার ছাড়াও বাংলাদেশেও কিন্তু আইটির বিভিন্ন কাজ থাকে। মূলত দেশীয় ছোট এবং মাঝারী ব্যাবসায়ি প্রতিষ্ঠান গুলো আউটসোর্সিং করেই কাজ করায়। আমাদের অনেক শিক্ষার্থী এরকম লোকাল অনেক কাজ করে থাকেন। এখন মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে সহজেই পেমেন্ট নেওয়া যায়। আবার চাইলে সরাসরি কথা বলেও অনেকে লোকাল বিভিন্ন প্রজেক্টে কাজ করছেন। এখানে সুবিধা হচ্ছে কাউকে কোন কমিশন দিতে হয় না যেটা উপরের সকল মাধ্যমেই প্রযোজ্য।
আপনার ইমেইলে ক্লাসের লিঙ্ক দেখুন
অর্থহীন লেখা যার মাঝে আছে অনেক কিছু। হ্যাঁ, এই লেখার মাঝেই আছে অনেক কিছু। যদি তুমি মনে করো, এটা তোমার কাজে লাগবে, তাহলে তা লাগবে কাজে। নিজের ভাষায় লেখা দেখতে অভ্যস্ত হও। মনে রাখবে লেখা অর্থহীন হয়, যখন তুমি তাকে অর্থহীন মনে করো; আর লেখা অর্থবোধকতা তৈরি করে, যখন
নির্দিষ্ট সময়ে ক্লাস করুন
অর্থহীন লেখা যার মাঝে আছে অনেক কিছু। হ্যাঁ, এই লেখার মাঝেই আছে অনেক কিছু। যদি তুমি মনে করো, এটা তোমার কাজে লাগবে, তাহলে তা লাগবে কাজে। নিজের ভাষায় লেখা দেখতে অভ্যস্ত হও। মনে রাখবে লেখা অর্থহীন হয়, যখন তুমি তাকে অর্থহীন মনে করো; আর লেখা অর্থবোধকতা তৈরি করে, যখন
কম্পিউটারের নুন্যতম যোগ্যতা
মূলত যে কোন ডিভাইস যেমন ডেস্কটপ কম্পিউটার, ল্যাপটপ, মোবাইল কিংবা ট্যাব থেকেও আমাদের অনলাইন লাইভ ক্লাসে যোগ দিতে পারবেন। কিন্তু কাজ করার জন্য আপনার কম্পিউটার থাকা বাধ্যতামূলক। সর্বনিম্ন ৪ জিবি র্যাম এবং Core i3 প্রসেসর হলে কোর্সের কাজ গুলো করতে পারবেন। কিন্তু এর থেকে বেশী গতিসম্পন্ন কম্পিউটার হলে আপনার কাজ করতে সুবিধা হবে, কিন্তু বাধ্যতামূলক নয়।
যোগাযোগ করুন
আপনার কোন প্রশ্ন থাকলে বা কোন কিছু জানার থাকলে নির্দিধায় নিচের ফর্মটি পূরণ করুন। আমাদের দক্ষ প্রতিনিধি আপনাদের সকল প্রশ্নের সঠিক তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করবেন। মাঝে মধ্যে আমাদের প্রতিনিধি রা ব্যাস্ত থাকার কারণে আপনার প্রশ্নের উত্তর পেতে দেরি হলে আমরা তার জন্য আন্তরিক ভাবে দুঃখিত। ততক্ষণে আপনি আমাদের ফেইসবুক পেইজ এবং ফেইসবুক গ্রুপ দেখতে থাকুন।